নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে খাগড়াছড়ির পুলিশ।
সংগৃহিত
খাগড়াছড়ির সদর উপজেলায় ত্রিপুরা কিশোরীকে ‘দলবেঁধে ধর্ষণের’ ঘটনায় আরও এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ নিয়ে গ্রেপ্তার হলেন পাঁচ আসামি।
রোববার রাতে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি মো. আব্দুল বাতেন মৃধা।
গ্রেপ্তার মো. সোহেল ইসলাম (২৬) সদরের ভাইবোন ছড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা।
ওসি আব্দুল বাতেন বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় কোম্পানীগঞ্জ থেকে সোহেলকে গ্রেপ্তার করেছে খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ। তিনি সংঘবদ্ধ ধর্ষণ মামলার ৪ নম্বর আসামি। তিনি বর্তমানে সদর থানা হেফাজতে রয়েছেন। তাকে আদালতে পাঠানো হবে।
গত ২৭ জুন ভাইবোন ছড়া এলাকায় ১৪ বছরের এক ত্রিপুরা কিশোরী ‘দলবেঁধে ধর্ষণের’ শিকার হয়। পরে ১৭ জুলাই ওই কিশোরীর বাবা ছয়জনকে আসামি করে মামলা করেন। মামলার পর পর চারজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ; যারা কারাগারে আছেন।
কারাগারে থাকারা হলেন- সদর উপজেলার ভাইবোনছড়া ইউনিয়নের আরমান হোসেন (৩২), ইমন হোসেন (২৫), এনায়েত হোসেন (৩৫) ও সাদ্দাম হোসেন (৩২)। মামলার অন্য দুই আসামি হলেন- মো. মুনির ইসলাম (২৯) এবং মো. সোহেল ইসলাম (২৬)। সবশেষ সোহেলকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ।
এ ঘটনায় পলাতক অপর আসামি মুনির ইসলামকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
