“ফ্যাক্টরি বন্ধ বা আংশিক উৎপাদনে থাকলে এই প্ল্যান্ট থেকে উৎপাদিত অতিরিক্ত বিদ্যুৎ নেট মিটারিং সিস্টেমের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে সংযুক্ত হচ্ছে।”
সংগৃহিত
নিজেদের অর্থায়নে ১ মেগাওয়াট ক্ষমতার ভাসমান সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র চালুর কথা জানিয়েছে ইলেক্ট্রনিক কোম্পানি ওয়ালটন।
গাজীপুরের চন্দ্রায় কোম্পানির সদর দপ্তরে জলাশয়ের ওপর এ বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু করা হয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, শূন্য কার্বন নিঃসরণ উদ্যোগের অংশ হিসেবে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু করা হয়েছে।
“জলাশয়ের ওপর ভাসমান ওয়ালটনের এই সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প শুধু বিদ্যুৎ উৎপাদনই করছে না; বরং মাছ চাষ, ভূমি সংরক্ষণ, পানির বাষ্পীভবন হ্রাস ও পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ফ্যাক্টরি বন্ধ বা আংশিক উৎপাদনে থাকলে এই প্ল্যান্ট থেকে উৎপাদিত অতিরিক্ত বিদ্যুৎ নেট মিটারিং সিস্টেমের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে সংযুক্ত হচ্ছে।”
ওয়ালটনের এনভায়রনমেন্ট, হেলথ অ্যান্ড সেফটি বিভাগের প্রধান মোস্তাফিজুর রহমান রাজু বলেন, “ফ্লোটিং সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশের শিল্পখাতে নবায়নযোগ্য টেকসই শক্তি ব্যবহারে ওয়ালটন আরেকটি নতুন মাইলফলক ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
“ভবিষ্যত টেকসই শিল্পোন্নয়ন যে পরিবেশবান্ধব হতে পারে এবং প্রকৃতি ও প্রযুক্তির মধ্যে ভারসাম্য তৈরি করাই যে শিল্পের প্রকৃত উন্নয়ন—তার প্রমাণ ওয়ালটনের নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহারের এই উদ্যোগ।”
