আওয়ামী লীগ নেতা চন্দন উচ্চ আদালত থেকে সাত মামলায় জামিন পেয়েছিলেন।
হতে সংগৃহীত
শেরপুর জেলা কারাগার থেকে জামিনে মুক্তির পর জেলগেটে আবার গ্রেপ্তার হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক; যিনি উচ্চ আদালত থেকে সাত মামলায় জামিন পেয়েছিলেন।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সদর থানা ও ডিবি পুলিশ কারাগারের গেইট থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে বলে জানান শেরপুর জেলা ডিবির পরিদর্শক মো. রেজাউল ইসলাম খান।
গ্রেপ্তার চন্দন কুমার পাল (৭০) শেরপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি।
পুলিশ জানায়, গত বছরের ১৬ অক্টোবর আওয়ামী লীগ নেতা চন্দন যশোরের বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে ভারত যাওয়ার পথে ইমিগ্রেশন পুলিশের হাতে আটক হন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহতের একাধিক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এরপর কয়েক ধাপে তাকে আরও কয়েক মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট দেখায় পুলিশ। এসব মামলায় নিম্ন আদালত থেকে জামিন না পেলেও ধাপে ধাপে উচ্চ আদালত থেকে জামিন পান তিনি।
মঙ্গলবার বিকালে আদালত থেকে জেলা কারাগারে জামিনে মুক্তির আদেশ পৌঁছালে চন্দন মুক্তি পেয়ে জেলগেটে বের হওয়া মাত্র তাবে আবার আটক করে পুলিশ। পরে কঠোর নিরাপত্তায় তাকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
এ সময় জেলগেটে আওয়ামী লীগ নেতা চন্দনের অনুজ মানবাধিকারকর্মী অ্যাডভোকেট শক্তিপদ পালসহ পরিবারের লোকজন অপেক্ষায় ছিলেন।
পরিদর্শক রেজাউল ইসলাম বলেন, তাকে থানা-পুলিশ আটক করেছে। পুলিশকে সহায়তা করেছে ডিবি।