কর্মশালায় এজেন্ট নেটওয়ার্ক পরিচালনায় আর্থিক লেনদেনে সঠিক তথ্য নিশ্চিত করা, টাকার উৎসের সচেতনতা, সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্টিং, নিয়মিত তথ্য হালনাগাদসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
সংগৃহিত
হুন্ডি, বেটিং ও মানি লন্ডারিংয়ের মত অপরাধ ঠেকাতে ডিস্ট্রিবিউটরদের নিয়ে সচেতনতামূলক কর্মশালা করেছে মোবাইলে আর্থিক সেবা কোম্পানি বিকাশ।
ঢাকা, খুলনা, বগুড়া ও কুমিল্লায় আলাদাভাবে চারটি কর্মশালা হয়েছে বলে শনিবার বিকাশের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
দিনজুড়ে এসব কর্মশালায় এজেন্ট নেটওয়ার্ক পরিচালনায় আর্থিক লেনদেনে সঠিক তথ্য নিশ্চিত করা, টাকার উৎসের সচেতনতা, সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্টিং, নিয়মিত তথ্য হালনাগাদ, কর্মকর্তাদের পর্যবেক্ষণ, ‘নন-কমপ্লায়েন্ট’ এজেন্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এবং প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিকাশের ‘চ্যানেল পার্টনার’ হিসেবে দেশের সাড়ে ৩ লাখের বেশি এজেন্ট নিয়ে গড়ে ওঠা নেটওয়ার্ক পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে ডিস্ট্রিবিউটর প্রতিষ্ঠানগুলো। যারা এজেন্টদের ব্যবসা পরিচালনা তদারকিই নয়, বরং তাদের প্রশিক্ষণ, লেনদেনের সঠিকতা, প্রযুক্তির ব্যবহার এবং গ্রাহক সেবার মান নিশ্চিত করতে নিয়মিত সহায়তা ও নির্দেশনা প্রদান করে থাকেন।
বিকাশ ও ডিস্ট্রিবিউটরদের সমন্বিত উদ্যোগে দেশজুড়ে ৮ কোটি ২০ লাখ গ্রাহকের কাছে নিরবচ্ছিন্ন সেবা পৌঁছে দেওয়ার কথা বলেন বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ।
বিকাশের হেড অব ডিস্ট্রিবিউশন অ্যান্ড রিটেইল বিজনেস মোহাম্মদ ইরফানুল হক বলেন, “বিকাশ বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও ডিজিটাল পেমেন্টের অবকাঠামো তৈরিতে সবচেয়ে জোরালো ভূমিকা রেখে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে কমপ্লায়েন্সকেই ব্যবসা পরিচালনায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকে বিকাশ।”
