ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠনটি বলেছে, তারা চুক্তিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ কিন্তু বাকি জিম্মিদের মৃতদেহগুলো খুঁজে পাওয়ার পর সেগুলো ফেরত দেবে।
হতে সংগৃহিত
হামাস জানিয়েছে, তারা যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় হওয়া চুক্তির শর্তানুযায়ী আরও দুই মৃত ইসরায়েলি জিম্মির দেহাবশেষ ফেরত দিয়েছে। তবে বাকি জিম্মিদের মৃতদেহ ফেরত দিতে সময় লাগবে আর গাজার ধ্বংসাবশেষ থেকে তাদের দেহাবশেষ বের করে আনতে বিশেষায়িত উপকরণের প্রয়োজন হবে।
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠনটির সশস্ত্র শাখা এক বিবৃতিতে বলেছে, তারা চুক্তিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ কিন্তু বাকি জিম্মিদের মৃতদেহগুলো খুঁজে পাওয়ার পর সেগুলো ফেরত দেবে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, হামাস যদি চুক্তি মেনে না চলে তাহলে ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় ফের লড়াই শুরু করতে পারে।
এক বিবৃতিতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর বলেছে, ইসরায়েল রেডক্রসের মাধ্যমে জিম্মিদের মৃতদেহ ভরা কফিন পেয়েছে, এখন সেগুলো আনুষ্ঠানিকভাবে শনাক্তকরণের প্রক্রিয়া চলছে।
ওই বিবৃতিতে তারা বলেছে, “আইডিএফ (ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী) জনগণকে সংবেদনশীলতার সঙ্গে আচরণের এবং আনুষ্ঠানিক শনাক্তকরণের জন্য অপেক্ষা করার জানিয়েছে। আইডিএফ প্রথমে মৃত জিম্মিদের পরিবারগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করবে।”
বিবিসি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ এক উপদেষ্টা প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের ২০ ধারার শান্তি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সর্বশেষ তথ্য তুলে ধরে বলেছেন, মৃত বাকি জিম্মিদের দেহাবশেষ উদ্ধার করতে না পেরে হামাস চুক্তি ভেঙেছে মার্কিন সরকার এখনো পর্যন্ত এমনটি মনে করে না।
